পৃথক প্রকারের ভাইরাস:
যেমন হেপাটাইটিস বি এবং সি ভাইরাস যকৃতের ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে, এবং হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (HPV) জরায়ু ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।

4. অতিরিক্ত রেডিয়েশন ও এক্স রে:
অতিরিক্ত বা দীর্ঘমেয়াদি রেডিয়েশন এক্সপোজার ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে, বিশেষ করে ত্বক, স্তন বা ফুসফুসে।

5. অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস:
তেল, চিনি, এবং প্রক্রিয়াজাত খাবারের অতিরিক্ত ব্যবহার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে, বিশেষ করে কলোরেক্টাল ক্যান্সার।

6. পরিবেশগত দূষণ:
দূষিত পরিবেশ, যেমন সাসপেন্ডেড কণিকা বা রাসায়নিক দ্রব্যের সংস্পর্শে আসা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

7. জিনগত বা পারিবারিক ইতিহাস:
কিছু ক্যান্সার বংশগত হতে পারে, যেমন স্তন ক্যান্সার, এবং এর জন্য পরিবারের পূর্ববর্তী ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

× Click to Whatsapps